Bd Civil Info
  • Home
  • Subjective Knowledge
    • Construction Process
    • Surveying
    • Structural
    • Geotechnical
  • Estimating
    • Estimating Info
    • Bricks
    • Reinforcement
    • Concrete
  • AMIE
    • Questions
      • Drawing (Civil)
      • Physics
      • Surveying
      • Mathemetics-1
    • Syllabus
    • Admission Rules
    • Reference Book
  • JOB INFO
    • Govt.
    • Job Site
      • Bdjobs
      • Everjobs
    • Private
    • Marketing
  • Computer Knowledge
    • MS Office
      • MS Word
      • MS Excel
      • MS Powerpoint
    • Auto Cad
    • Revit Architect
    • Adobe Photoshop
  • Contact

Friday, January 27, 2017

কনসীল বীম

 www.bdcivilinfo.blogspot.com     12:36 PM     Structural, Subjective Knowledge     No comments   


কনসীল বীম এর অন্য একটি নাম হলো হিডেন বীম। স্ল্যাবের সমান পুরুত্বের বীমকে কনসীল বীম বলা হয়ে থাকে।
মুলত ফ্লাট স্ল্যাবে কলাম বরাবর যেভাবে স্ট্রীপ চিন্তা করে অতিরিক্ত রিইনফোর্সমেন্ট দেয়া হয়, এমন চিন্তা থেকেই এই কনসীল বীমের ধারণা এসেছে। তবে ইঞ্জিনিয়ারিং এ এই কনসীল বীম হিসাবে আসলে তেমন কিছু নেই।
200 মিমি এর নিচের পুরত্বের কোন ছাদে এই জাতীয় বীম ব্যবহার করা উচিত না। তবে সবসময়ই এই কনসীল বীম পরিহার করে চলা উচিত।
যদি করতেও হয় তাহলে শুধু বীম নয়, পুরো স্ল্যাব সহ মডেলটি এনালাইসিস করতে হবে।
কনসীল বীমের জন্য কলামের পাঞ্চিং শেয়ার অবশ্যই চেক করে নিতে হবে। 
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Linkedin
  •  Digg

Tuesday, January 24, 2017

Microsoft Word Keyboard Shortcut

 www.bdcivilinfo.blogspot.com     10:41 AM     Computer Knowledge, MS Office, MS Word     No comments   


নিচে কিছু কিবোর্ড শর্টকাট দেয়া হল এগুলো আপনার Microsoft Word এর কাজকে দ্রুত করতে সাহায্য করবে।
Ctrl+A= ফাইলের সব কিছু সিলেক্ট করা।
Ctrl+B= সিলেক্ট করা টেক্সটকে বোল্ড করা।
Ctrl+C= সিলেক্ট করা যে কোন কিছু কপি করা।
Ctrl+D= ফন্ট ডায়ালক বক্স দেখাবে।
Ctrl+E= সিলেক্ট করা টেক্সটকে পৃষ্ঠার মাঝে নিতে।
Ctrl+F= ফাইন্ড এন্ড রিপ্লেস ডায়ালক বক্স থেকে কোন টেক্সট খুঁজে বের করা।
Ctrl+G= নির্দিষ্ট পৃষ্ঠায় যাবার জন্য ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+H= ফাইন্ড এন্ড রিপ্লেস ডায়ালগ বক্স থেকে কোন টেক্সট রিপ্লেস করার জন্য।
Ctrl+I= সিলেক্ট করা টেক্সটকে ইটালিক/ বাঁকা করতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+J= টেক্সট জাস্টিফাই করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+K= সিলেক্ট করা যে কোন কিছু লিংক করতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+L= টেক্সট পৃষ্ঠার/টেক্সট বক্সের বাম দিকে নিতে।
Ctrl+M= টেক্সট এর নির্দিষ্ট স্থান বাম দিকে ফাঁকা করতে ব্যবহৃত এটি ট্যাব এর ন্যায় কাজ করে।
Ctrl+N= নতুন ডকুমেন্ট ফাইল খুলতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+O= পুরাতন বা সেভ করা ফাইল খুলতে ।
Ctrl+P= প্রিন্ট ডায়ালগ বক্স দেখাবার জন্য ব্যবহৃত।
Ctrl+R= টেক্সট পৃষ্ঠার/টেক্সট বক্সের ডান দিকে নিতে।
Ctrl+S= নতুন ফাইল সেভ বা পুরাতন ফাইলের সংযোজন অংশ সেভ করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+T= সাধারণ টেক্সট নাম্বারিং এর জন্য সাহায্যে করে বাম থেকে দ্বিতীয় লাইন থেকে নির্দিষ্ট স্থান দূরে সরে যাবে।
Ctrl+U= টেক্সট এর নীচে দাগ দিতে ব্যবহৃত।
Ctrl+V= কপি করা যে কোন কিছু পেষ্ট করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+W= প্রোগ্রাম বন্ধ না করে নির্দিষ্ট ডকুমেন্ট বন্ধ করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+X= সিলেক্ট করা যে কোন কিছুকে কাট করতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+Y= পরবর্তী কাজ সমূহে চলে যাবার জন্য।
Ctrl+Z= পূর্ববর্তী কাজ সমূহে চলে যাবার জন্য।

Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Linkedin
  •  Digg

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড কিবোর্ড শর্টকাট

 www.bdcivilinfo.blogspot.com     10:33 AM     Computer Knowledge, MS Office, MS Word     No comments   


আমরা অনেকে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কাজ করি। কিন্তু কিছু কি বোর্ট শর্টকাট জানা থাকলে আপনি অতি সহজে এবং দ্রুত কাজ করতে পারবেন। আর এখন বিভিন্ন চাকুরীর পরীক্ষায় ও এই কিবোর্ট শর্টকাট থেকে প্রশ্ন করা হয়। তাই কথা না বাড়িয়ে দেখে নিন কিবোর্ড শর্টকাট

Create, save, view and print documents
Ctrl+N- নতুন ডকুমেন্ট শুরু করা।
Ctrl+O- ওপেন ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করা।
Ctrl+W- অ্যাকটিভ ডকুমেন্ট বন্ধ করা।
Ctrl+S- ডকুমেন্ট সংরক্ষণ বা সেভ করা।

Ctrl+P- প্রিন্ট ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন বা প্রিন্ট করার জন্য
Alt+Ctrl+I- প্রিন্ট কত পেইজ থেকে কত পেইজ  হবে বা প্রিন্ট প্রিভিউ প্রদর্শন করার জন্য
Alt+Ctrl+P- প্রিন্ট লেআউট প্রদর্শন করার জন্য।
Alt+Ctrl+O- আউটলাইন ভিউ প্রদর্শন করার জন্য।
Alt+Ctrl+N- ড্রাফট ভিউ প্রদর্শন করার জন্য।

Find, Replace and Browse through text
Ctrl+F - কোন ওয়ার্ড সার্চ করার জন্য।
Alt+Ctrl+Y -  আরেকটা ওয়ার্ড সার্চ করার জন্য(একটা সার্চ রিপ্লেস করার পর)
Ctrl +H - রিপ্লেস ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করার জন্য।
Ctrl+G - গো টু ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করার জন্য।
Alt+Ctrl+ Z - আপনি শেষ চারটি জায়গায় সংশোধন করেছেন তা প্রদর্শন করবে।
Ctrl+PageUp - পূর্বের সংশোধনের স্থানে যাওয়ার জন্য।
Ctrl+PageDown - পরের সংশোধনের স্থানে যাওয়ার জন্য।
Edit and Move Text and Graphics
Backspace - বামদিক থেকে একটি বর্ণ ডিলিট করার জন্য।
Ctrl + Backspace - বামদিক  থেকে একটি শব্দ ডিলিট করার জন্য।
Delete - ডানদিন থেকে একটি বর্ণ ডিলিট করার জন্য।
Ctrl + Delete - ডানদিক থেকে একটি শব্দ ডিলিট করার জন্য।
Ctrl+ Z - শেষ কাজটি বাতিল করার জন্য।
Ctrl + C - নির্বাচিত টেক্সট কপি করার জন্য।
Ctrl + X - নির্বাচিত টেক্সট কাট করার জন্য।
Ctrl+V - কপি/কাট করা টেক্সট পেস্ট করার জন্য।
Alt+Shift +R -  হেডার অথবা ফুটারের পূর্বের অংশ কপি করার জন্য।
Ctrl +Alt +V - পেস্ট স্পেশাল ডায়ালগ বক্স প্রদর্শনের জন্য।
Ctrl + Shift + V - শুধু ফরম্যাটিং পেস্ট করার জন্য।
Insert Special Characters
Ctrl+F9 - খালি ফিল্ড ইনসার্ট করার জন্য।
Shift +Enter - একটি প্যারাগ্রাফে একটি নতুন লাইন শুরু করার জন্য্।
Ctrl + Enter - পেজ ব্রেক ইনসার্ট করার জন্য।
Ctrl + shift+ Enter- কলাম ব্রেক ইনসার্ট করার জন্য।
Alt+Ctrl+Minus Sign - একটি em ড্যাশ ইনসার্ট করার জন্য।
Ctrl+Minus Sign - একটি en ড্যাশ ইনসার্ট করার জন্য।
Ctrl + Hyphen - একটি অপশনাল হাইপেন ইনসার্ট করার জন্য।
Ctrl + Shift + Hyphen - নন ব্রেকিং হাইপেন ইনসার্ট করার জন্য।
Ctrl + Shift + Spacebar - নন ব্রেকিং স্পেস ইনসার্ট করার জন্য।
Alt + Ctrl + C - কপিরাইট প্রতীক ইনসার্ট করার জন্য।
Alt+Ctrl+R - রেজিষ্টার্ড ট্রেডমার্ক প্রতীক ইনসার্ট করার জন্য।
Alt+Ctrl+T - ট্রেডমার্ক প্রতীক ইনসার্ট করার জন্য।
Alt+Ctrl+Full Stop - উপবৃত্ত ইনসার্ট করার জন্য।
Select Text and Graphics
Shift + Right Arrow - ডানদিক থেকে একটি লেটার নির্বাচিত করার জন্য।
Shift +Left Arrow - বামদিক থেকে একটি লেটার নির্বাচিত করার জন্য।
Ctrl+Shift+RightArrow- শব্দের শেষ পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য।
Ctrl+Shift+Left Arrow- শব্দের শুরু পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য।
Shift+End - লাইনের শেষে সিলেক্ট করার জন্য।
Shift + Home  - লাইনের শুরুতে সিলেক্ট করার জন্য।
Shift + Down Arrow - নিচের একটি লাইন ও সিলেক্ট করার জন্য।
Shift +Up Arrow - উপরের একটি লাইন ও সিলেক্ট করার জন্য।
Ctrl+Shift+Down Arrow - প্যারেগ্রাফের শেষ পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য।
Ctrl+Shift+Up Arrow - প্যারাগ্রাফের শুরু পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য।
Shift+Page Down - স্ক্রীনের নিচে পরবর্তী স্ক্রীনে সিলেক্ট করার জন্য।
Shift+Page Up - স্ক্রীনের উপরে পূর্ববর্তী স্ক্রীনে সিলেক্ট করার জন্য।
Ctrl+Shift+Home - কোন ডকুমেন্টের একদম শুরুতে যাওয়ার জন্য।
Ctrl+Shift+End - কোন ডকুমেন্টের একদম শেষে যাওয়ার জন্য।
Ctrl + A - সম্পূর্ণ ডকুমেন্ট সিলেক্ট করার জন্য।
Select Text in a Table 
Tab - টেবলের পরবর্তী সেল সিলেক্ট করার জন্য।
Shift +Tab - টেবলের পূর্ববর্তী সেল সিলেক্ট করার জন্য।
Shift+Alt+Page Down -উপরের সেল থেকে পুরো কলাম সিলেক্ট করার জন্য।
Shift+Alt+Page Up - নিচের সেল থেকে পুরো কলাম ‍সিলেক্ট করার জন্য।
Alt+5 on the numeric Keypad(with Num Lock off) -পুরো টেবল সিলেক্ট করার জন্য।
Apply Paragraph Formatting
Ctrl+1- সিঙ্গেল লাইন স্পেসিং সেট করার জন্য।
Ctrl + 2- ডাবল লাইন স্পেসিং সেট করার জন্য।
Ctrl+5 - দেড় লাইন স্পেসিং সেট করার জন্য।
Ctrl+0 - এক লাইন স্পেস দেওয়ার জন্য ২টি প্যারাগ্রাফের মধ্যে।
Ctrl +E- একটি প্যারাগ্রাফকে মাঝখানে সেট করে।
Ctrl+J- একটি প্যারাগ্রাফকে জাস্টিফাইড  অ্যালাইনমেন্ট দেওয়ার জন্য।
Ctrl+R- একটি প্যারাগ্রাফকে রাইট  অ্যালাইনমেন্ট দেওয়ার জন্য।
Ctrl+L-  একটি প্যারাগ্রাফকে লেফট অ্যালাইনমেন্ট দেওয়ার জন্য।
Ctrl+M- বাম দিক থেকে ইনডেন্ট দেওয়ার জন্য
Ctrl+Shift+M- বামদিক থেকে প্যারাগ্রাফ ইনডেন্ট বাদ দেয়ার জন্য।
Ctrl+T- হ্যাংগিং ইনডেন্ট দেওয়ার জন্য।
Ctrl+Shift+T- হ্যাংগিং ইনডেন্ট কমানোর জন্য।
Ctrl+Q- প্যারাগ্রাফ ফরম্যাটিং দূর করার জন্য।
Perform a Mail Merge
Alt+shift+K- মেইল মার্জ প্রদর্শনের জন্য।
Alt+Shift+N- ডকুমেন্ট মার্জড করার জন্য।
Alt+Shift+M- মার্জড ডকুমেন্ট প্রিন্ট করার জন্য।
Alt+Shift+E- মেইল মার্জড ডাটা ডকুমেন্ট এডিট করার জন্য।
Alt+shift+F- একটি মার্জ ফিল্ড ইনসার্ট করার জন্য।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Linkedin
  •  Digg

Sunday, January 22, 2017

Marketing Officer & Product Promotion Officer

 www.bdcivilinfo.blogspot.com     4:41 PM     Job Info, Marketing Job, Private Job     No comments   



Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Linkedin
  •  Digg

Friday, January 20, 2017

বিআরটিসি (বুয়েট) টেষ্টিং সার্ভিস পাওয়ার জন্য করণীয়

 www.bdcivilinfo.blogspot.com     3:16 PM     Construction Process, Subjective Knowledge     No comments   


১. টেষ্ট এর নাম উল্লেখসহ “পরিচালক, বিআরটিসি, বুয়েট” বরাবরে চিঠি লেখা (যোগাযোগের জন্য চিঠিতে অবশ্যই দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/প্রকৌশলীর মোবাইল নম্বরটি লেখা) 
২. চিঠিটি বিআরটিসি অফিসে (কাউন্সিল ভবনের নীচ তলা, সংযুক্ত ক্যাম্পাস ম্যাপটি দেখুন) জমা দিয়ে বিআরটিসি নম্বর নেয়া 
৩. ল্যাবরেটরীতে টেষ্ট স্যাম্পল জমা দেয়ার সময় স্যাম্পলের গায়ে বিআরটিসি নম্বরটি অবশ্যই লেখা 
৪. আপনার টেষ্ট স্যাম্পল সংশ্লিষ্ট ল্যাবরেটরী থেকে রিসিভ করানো 
৫. বিআরটিসি নম্বর সহ চিঠিটি টেষ্ট-ইন-চার্জের রুমে (রুম নং ৪০৮, ৪র্থ তলা, পুরকৌশল ভবন) এনে,
  • টেষ্ট ফি জেনে নেয়া এবং ব্যাংক ডিপোজিট সিøপ সংগ্রহ করা 
  • টেষ্ট রিপোর্ট পাওয়ার সম্ভাব্য তারিখ জেনে নেয়া 
৬. ব্যাংক ডিপোজিট সিøপটি সোনালী ব্যাংক, বুয়েট শাখায় টাকা জমা দিয়ে রশিদের অংশ সংগ্রহে রাখা এবং চিঠিতে টাকা জমা দেওয়ার স্ক্রল নম্বর সহ অন্যান্য তথ্য (সীল দেওয়া অংশে) পূরণ করে কনক্রিট ল্যাবে রক্ষিত বক্সে চিঠিটি রাখতে হবে। 
৭. টাকা জমা দেওয়ার রশিদ দেখিয়ে নির্ধারিত দিনে টেষ্ট রিপোর্ট রুম নং ৪০৮, ৪র্থ তলা, পুরকৌশল ভবন থেকে সংগ্রহ করা (টেষ্ট রিপোর্ট প্রস্তুত আছে কিনা সে বিষয়ে বিআরটিসি নম্বর উল্লেখ করে নিম্নের নম্বরে যোগাযোগ করা যেতে পারে) 
৮. টেষ্ট রিপোর্ট পাওয়ার পর পরই রিপোর্টিং এ কোন রকম ভুল ভ্রান্তি আছে কিনা তা ভালভাবে দেখে নেয়া। 

যোগাযোগের জন্যঃ 
প্রফেসর ডঃ মোঃ সামছুল হক, টেষ্ট-ইন-চার্জ, পুরকৌশল বিভাগ 
মোবাইলঃ ০১৮১৯ ৫৫৭৯৬৪ 
ফোনঃ ৯৬৬ ৫৬৫০-৮০/৭২২৬; ফ্যাক্সঃ ৯৬৬ ৫৬৩৯ 
ওয়েবঃ http://www.buet.ac.bd/ce/ 
বিআরটিসি অফিস সময়সূচী 
শনিবার থেকে বুধবার সকাল ৯টা হতে বিকাল ৫টা 
বৃহষ্পতিবার সকাল ৯টা হতে দুপুর ১টা 
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Linkedin
  •  Digg

নির্মানাধীন ভবনের লে-আউট দেয়া

 www.bdcivilinfo.blogspot.com     3:13 PM     Construction Process, Subjective Knowledge     No comments   


যেকোন কাজ শুরু করার আগে কাজের একটি রূপরেখা বা লে-আউট তৈরী করা খুবই দরকার। যেমন ধরুনঃ কোন দর্জি যখন পোষাক তৈরী করে তখন কাপড় কাটার আগে কাপড়ের উপর একধরণের দাগ দিয়ে নেয়। পরে সেই দাগ অনুসারে কাপড় কাটে সেলাই করবার জন্য। এই কাপড় কাটবার আগে দাগ দিয়ে নেয়া কে ওই পোষাকের জন্য লে-আউট দেয়া বলা হয়। ঠিক তেমনি কাগজ়ে আকা ভবনের নকশাকে প্রকৃত মাপ জোপের মাধ্যমে জমিতে স্থানান্তর করাকে প্রকৌশলবিদ্যায় ভবনের লে-আউট দেয়া বোঝায়।
ভবনের নকশা, কাগজের উপর ছোট স্কেলে আকা থাকে।এখানে ডয়িং এর কাগজটিকে বাস্তব ভুমির ছোট সংষ্করণ বলা যেতে পারে।কাগজ়ে আকা নকশাটিকে প্রকৃত স্কেলে জমিতে চিহ্নিত করতে হয়, যাতে সহজেই প্রতিটি কলামের সঠিক অবস্থান, নির্মানাধীন ভবনের ওরিয়েন্টেশন এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়- ভবনটি সীমানার ভিতরে আছে কিনা তা নির্ণয় করা যায়।
ড্রয়িং হলো প্রকৌশলীদের যোগাযোগের জন্য একটি আন্তর্জাতিক ভাষা।কোন ভবনের লে-আউট দেয়ার জন্য যে ড্রয়িং তৈরী করা হয় সেখানে সাধারনত a,b,c,d…… ও 1,2,3,4…… এই দুই ধরণের গ্রীডলাইন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। a,b,c,d…… গ্রীড লাইনগুলো একে অপরের সমান্তরাল আবার 1,2,3,4…… গ্রীড লাইনগুলোও পরষ্পর পরষ্পরের সমান্তরাল হয়ে থাকে। কিন্তু a,b,c,d…… গ্রীড লাইনগুলো 1,2,3,4…… গ্রীড লাইনের সাথে সমকোণ তৈরী করে। এই দুই ধরণের গ্রীড লাইনের ছেদ বিন্দুটিতে সাধারণতঃ কলাম বা দেয়ালের অবস্থান করে থাকে।
 
লে-আউট দেয়ার প্রধান কাজ হলো ড্রয়িং থাকা উপরে বর্ণিত ঐ সমস্ত গ্রীডলাইনগুলোকে বাস্তব মাপজোপের মাধ্যমে প্রকৃত জমিতে স্থানান্তর করা। কয়েকটি ধাপের মাধ্যমে সেই কাজটি প্রকৌশলীরা করে থাকেন-
  • প্রথমে একটি বেসলাইন (Baseline) বা সীমারেখা নির্ধারণ করতে হয়। সীমারেখাটি সাধারণতঃ পার্শ্ববতী কোনো ভবন বা রাস্তার মধ্যরেখা (centerline) এর সমান্তরালে একটি নির্দিষ্ট দুরুত্বে চিহ্নিত করা হয়।
  • বেসলাইনের সমান্তরাল করে ড্রয়িং এ অঙ্কিত বিভিন্ন গ্রীডলাইনগুলো (a,b,c,d……) কে ভূমিতে স্থানান্তর করা হয়। কিছু অস্থায়ী বাঁশের খুটির সাহায্যে এই সমস্ত গ্রীডলাইনগুলোকে চিহ্নিত করা হয়।
  • এরপর যেকোন একটি সুবিধামত গ্রীডলাইনের (1,2,3,4……) সাথে সমকোণে রেখে আরেকটি গ্রীডলাইন চিহ্নিত করা হয়।
  • একইভাবে লম্ব বরাবর যে গ্রীডলাইন পাওয়া গেল সেগুলো সমান্তরাল করে আগের মত আবার নতুন গ্রীডলাইন বসানো হয়।
  • সাময়িক বা অস্থায়ী খুটির বদলে কংক্রীটের খুটি ব্যবহার করে গ্রীডলাইনগুলোকে স্থায়ী করে রাখা হয় যাতে ভবিষ্যতে যেকোন প্রয়োজনে গ্রীডলাইনগুলো অস্তিত্ব পাওয়া যায়।
  • লেভেল মেশিনের সাহায্যে রাস্তার চুড়ার তলের উপর ভিত্তি করে ভবনের প্লিন্থ লেভেল নির্ধারণ করতে হয়। প্লিন্থ লেভেলের চিহ্নটি এমন এক স্থানে রাখতে হয় যেখানে সহজে যাওয়ার ব্যবস্থা আছে, সহজে দেখা যায় ও ভবন নির্মানের শেষ পর্যন্ত যেই স্থানের অস্তিত্ব থাকবে।  
  • পরষ্পর লম্ব দুইটি গ্রীডলাইনের ছেদবিন্দু থেকে কলাম ও ফাউণ্ডেশনের সাইজ, অবস্থান এবং গভীরতা নির্ধারণ করা হয়।
  • কাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে পরষ্পর লম্ব চারটি গ্রীডলাইনের দ্বারা আবদ্ধ বর্গক্ষেত্রের কর্ণের দৈর্ঘ বারবার পরীক্ষা করতে হয় যাতে উক্ত গ্রীডলাইনগুলোর মাঝে ৯০ ডিগ্রি থাকে। কারণ আমরা জানি একটি পূর্ণাংগ বর্গক্ষেত্রের কর্ণ দুইটি সবসময় সমান থাকে।
ভবনের লে-আউট দেয়া ভবন নির্মানের বেশ গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি আসলে গণিতের জ্যামিতি বিষয়ের একটি পরিপূর্ণ ব্যবহারিক ঘটনা। ভবনে লে-আউট দিয়ে কাজ করলে বিভিন্ন সুবিধা পাওয়া যায় যেমনঃ
  • ভবন নির্মানের ক্ষেত্রে ভুল হবার সম্ভাবনা কম হয়।
  • ভবন নির্মান কাজে ব্যবহৃত ফোরম্যান বা মিস্ত্রি সঠিক-সুন্দর ভাবে ও নির্বিঘ্নে কাজ চালিয়ে যেতে পারে।
  • নির্মান কাজের বিভিন্ন পর্যায়ে কলামের অবস্থান পূনঃপরীক্ষার জন্য স্থায়ী লে-আউটের প্রয়োজন হয়।
  • ভবনের নকশা বা আসল  জমিতে কোন রকম সমস্যা থাকলে লে-আউট চলাকালীন সময়ে সংশোধন করা যেতে পারে।

ভবনের লে-আউট দেয়ার জন্য আজ কাল টোটাল ষ্টেশনের বহুল ব্যবহার চোখে পড়ছে। বাংলাদেশে বেশ কিছু ডিজিটাল সার্ভে কোম্পানী আছে যারা টোটাল ষ্টেশনের মাধ্যমে নির্ভুলভাবে ইমারতের লে-আউট দিয়ে থাকে।তারপরও নিচে লে-আউট দেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানের নাম দেয়া হলঃ
-       টোটাল ষ্টেশন বা লেভেল মেশিন
-       নাইলনের সুতা
-       পেরেক
-       হাতুড়ি
-       অস্থায়ী বাঁশের খুটি
-       স্থায়ী কঙ্ক্রীটের খুটি
-       স্টীলের একটি বড় সমকোনী ত্রিভুজ
-       স্টীল টেপ (১০০ ফুট)
-       মাঝারি সাইজের প্লাম্ব বব বা ওলোন
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Linkedin
  •  Digg

কংক্রিট মিক্স ডিজাইন

 www.bdcivilinfo.blogspot.com     3:09 PM     Construction Process, Estimating     No comments   


কংক্রিট এর মধ্যে মুল উপাদান থাকে সিমেন্ট, বালি ও পাথর। আর এদের সহায়ক হিসাবে থাকে পানি ও এডমিক্সার। ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভাষাতে সিমেন্ট হলো বন্ডিং এজেন্ট। বালি হলো ফাইন এগ্রিগেট এবং পাথর হলো কোর্স এগ্রিগেট। পানি সিমেন্টের সাথে বিক্রিয়া করে সিমেন্ট+বালি+পাথরকে একটি উপাদানে বেধে ফেলে। পুরো উপাদান হয়ে পাথরের মত শক্ত। কিন্তু এগুলো কি ইচ্ছা মতো মেশানো যায় ?? না যায় না। সিমেন্ট,বালি,পাথর,পানি ও এডমিক্সার এর অনুপাতের উপরই নির্ভর করে কংক্রিট এর ক্ষমতা। 
আমরা সাধারণ ভাষাতে সিমেন্ট:বালি:পাথর এভাবে বলে থাকি। যেমন 1:2:3 অথবা 1:1.5:3 অথবা 1:2:4। কিন্তু এই অনুপাতই সবকিছু না। সিমেন্ট-পানির অনুপাত একটি গুরুত্বপুর্ণ বিষয়। আবার পাথরের মধ্যে বিভিন্ন সাইজের পাথরের মিশ্রণও খুব গুরুত্বপুর্ণ। যেমন ধরুন সকল পাথর যদি 20 মিলি সাইজের হয়, তাহলে কিন্তু ভাল হবে না। এর চেয়ে ছোট সাইজের মিশ্রণ থাকতে হবে পাথরের মধ্যৈ। এই জন্যই কিন্তু পাথরের সাইজ এর সাথে একটি কথা যুক্ত থাকে। তা হলো " ডাউন গ্রেডেড"। অর্থাৎ এর চেয়ে ছোট সাইজের পাথর এবং সেটাও সঠিক ভাবে থাকে হবে। 
এই মিশ্রণের অনুপাত বের করার পদ্ধতিকেই মিক্স ডিজাইন বলে।
মিক্স ডিজাইনের জন্য বিভিন্ন গবেষক (বৃন্দ) বিভিন্ন পদ্ধতি দিয়েছেন। বর্তমানে এসি.আই মিক্স ডিজাইন বেশি ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও কিছু পদ্ধতি আছে। যদিও সেগুলি বেশ পুরাতন। যেমন:
1.খুব কম পরিমান ফাকা বা ভয়েডের অবস্থান। এতে খেয়াল রাখা হতো যেন মিক্সার এর মধ্যে শুন্যতা না থাকে। অর্থাৎ এতে ঘণত্ব বেশি থাকতো। এটি বেশ পুরানো পদ্ধতি
2. ফুলার পদ্ধতি: এটিও ঘণত্ব বাড়ানোর একটি পদ্ধতি। ফুলার ও থমসন এই পদ্ধতি আবিস্কার করেন। তারা সুত্র দেন- p=100 X root(d/D)
p=d এর চেয়ে ছোট উপাদানের শতকরা হার
d= ছোট উপাদানের সাইজ
D= বড় উপাদানের সাই। 
20 মিমি যদি বড় সাইজের হয়, 4.75 যদি ছোট সাইজের হয়, তাহলে 4.75 এর চেয়ে ছোট সাইজের উপাদান থাকতে হবে 50 শতাংশ।
3.তালবোট-রিচার্ড পদ্ধতি:এতে সিমেন্টের অনুপাত নির্ধারণ করে মিক্স করা হয়। তবে এই পদ্ধতি খুব বেশি জনপ্রিয় নয়
4. ফাইননেস মডুলাস পদ্ধতি: সুত্রটি নিম্নরুপ
p=100(A-B)/(A-C)
P=ফাইন এগ্রিগেটের অনুপাত মোট এগ্রিগেটের সাথে
A= কোর্স এগ্রিগেটের ফাইননেস মডুলাস
B= টেবিল অনুসারে , সিমেন্টের সাথে সম্পর্কিত সর্বোচ্চ অনুমোদিত ফাইননেস মডুলাস
C= ফাইন এগ্রিগেটের ফাইননেস মডুলাস
5. এ.সি.আই পদ্ধতি: এটিই সবচেয়ে বেশি ব্যবহুত হয়। এই বিষয়ে আমাদের পুর্বে একটি লেখা দেয়া হযেছিল।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Linkedin
  •  Digg

জেনে নিন মিনিমাম পুরুত্ব (ডিফ্লেকশন হিসাব না করা হলে)

 www.bdcivilinfo.blogspot.com     3:06 PM     Structural, Subjective Knowledge     No comments   


ওয়ান ওয়ে স্ল্যাব
১. সিম্পলী সাপোর্ট =  স্প্যান / ২০
২. একদিকে কন্টিনিউয়াস =  স্প্যান / ২৪
৩. দুই দিকেই কন্টিনিউয়াস =  স্প্যান / ২৮
৩. ক্যান্টিলিভার =  স্প্যান / ১০

বীম
১. সিম্পলী সাপোর্ট =  স্প্যান / ১৬
২. একদিকে কন্টিনিউয়াস =  স্প্যান / ১৮.৫
৩. দুই দিকেই কন্টিনিউয়াস =  স্প্যান / ২১
৩. ক্যান্টিলিভার =  স্প্যান / ৮

উল্লেখ্য :
উপরের হিসাবে ধরা হয়েছে যে কংক্রিট সাধারণ ওজনের কংক্রিট ১৪৫ পাউন্ড/ঘণফুট এবং রিবার ৬০ গ্রেড
ক) যদি লাইট-কংক্রিট হয় ( ৯০-১১৫ পাউন্ড/ঘণফুট) তাহলে উপরের সুত্র থেকে প্রাপ্ত পুরুত্বকে (১.৬৫-০.০০৫ X কংক্রিট একক ওজন) দিয়ে গুণ করতে হবে। 
তবে গুণ করার এই ফ্যাক্ট ১.০৯ এর নিচে হতে পারবে না। কংক্রিট এর একক ওজন ৯০ থেকে ১১৫ এর মধ্যে।
খ) যদি রিবার গ্রেড ৬০ থেকে অন্য হয় তাহলে (০.৪+ রিবার পি.এস.আই/১০০,০০০)

উদাহরণ:
বীমের স্প্যাণ ৩৭ ফুট, কংক্রিট এর একক ওজন ১১০ এবং একদিকে কন্টিনিউয়াস। রিবার ব্যবহার করা হযেছে ৮০ গ্রেড, বিমের পুরুত্ব বা থীকনেস কমপক্ষে কত ??
১. সাধারণ কংক্রিট ও ৬০ গ্রেডের জন্য উচ্চতা ৩৭X১২/১৮.৫ = ২৪ ইঞ্চ
ক) ফ্যাক্টর = ১.৬৫-০.০০৫ X ১১০ = ১.১
খ) ফ্যাক্টর = ০.৪+৮০,০০০/১০০,০০০ = ১.২
সুতরাং উচ্চতা হবে ২৪ X ১.১ X ১.২ = ৩৮.৬৮ ‍‍‍~ ৩৮.৫ ইঞ্চ
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Linkedin
  •  Digg

রডের এস্টিমেট ( কাছাকাছি )

 www.bdcivilinfo.blogspot.com     2:42 PM     Estimating, Reinforcement     No comments   


প্রতি ঘণমিটারে সাধারণত কত কেজি রড বা লোহা লাগে তার একটি তালিকা দেওয়া হলো। আশা করি এটা আপনাদের এস্টিমেটের কাজে লাগবে। ডিজাইনের আগে মোটোমোটি (+-50%) এস্টিমেটের জন্য তালিকাটি খুব কাজের
ধরণকেজি/ঘণমিটার
 বেইজ৯০-১৩০
বীম২০৫০-৩০৫০ 
ক্যাপ বীম১৩০৫ 
কলাম২০০-৪০৫০ 
গ্রাউন্ড বীম২৩০-৩৩০ 
ফুটিং৭০-১০০ 
পাইল ক্যাপ১১০-১০৫০ 
প্লেট স্ল্যাব৯০৫-১৩০৫ 
রেফট বা ম্যাট১১০৫ 
রিটেইনিং ওয়াল১১০-১০৫০ 
রিবড ফ্লোর৮০-১২০ 
ওয়ান ওয়ে স্ল্যাব৭০৫-১২০৫ 
টু-ওয়ে স্ল্যাব৬৭-১৩০৫ 
সিড়ি১৩০-১৭০ 
টাই বীম১৩০-১৭০ 
Transfer slabs ১০৫০ 
সাধারণ দেয়াল৭০-১০০ 
বাতাসের প্রেসারের দেয়াল৯০-১০৫০ 
নোট: মাটির নিচে, আবহাওয়ার সাথে সরাসরি থাকলে নিচের মত করে বাড়াতে হবে:
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Linkedin
  •  Digg

গ্র্যাব রেইল

 www.bdcivilinfo.blogspot.com     2:26 PM     Construction Process, Subjective Knowledge     No comments   


গ্র্যাব রেইল বা গ্র্যব বার বেশ উপকারি ও দরকারি একটি বাথরুম এক্সেসরিজ
আমাদের দেশে এর ব্যবহার নেই বললেই চলে। কিন্তু বিদেশে বেশ ব্যবহার হয় এটি। মুলত বয়স্ক মানুষদের জন্য অথবা দুর্বল মানুষদের জন্য। বসা থেকে থেকে উঠে দাড়ানো বা দাড়ানো থেকে বসা অবস্থায় যাওয়ার জন্য এই গ্র্যাব রেইল ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
কোথায় ব্যবহার হয় ?
এটি টয়লেটে ব্যবহার করা হয়। ফ্লোর এর সাথে  অথবা দেয়ালের সাথে এটি লাগানো হয়। ব্যান্ডের গ্র্যাব রেইলও পাওয়া যায়। যেমন ধরুন  কোহলার অথবা গ্রোহি কোম্পানিরও এই গ্র্যাব বার আছে।
কমোড, বাথটাব ইত্যাদির পাশে সাধারণত এই বার ব্যবহার করা হয়।
আমাদের বৃদ্ধ বাবা-মা, দাদা-দাদি-নানা-নানি সহ সকল বৃদ্ধদের কথা চিন্তা করে আমরাও এই গ্র্যাব বার ব্যবহার করতে পারি বা করা উচিত। 
বৃদ্ধদের প্রতি সম্মান ও দ্বায়িত্ব প্রদর্শণ করা আমাদের কর্তব্য
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Linkedin
  •  Digg

কনস্ট্রাকশনসাইটে কনক্রীট সিলিন্ডার প্রস্তুতকরণ, সংরক্ষণ ও পরীক্ষনের আদর্শ নিয়মাবলী

 www.bdcivilinfo.blogspot.com     12:44 PM     Construction Process, Structural, Subjective Knowledge     No comments   


কনক্রীট সিলিন্ডার প্রস্তুতপ্রণালী 
১. সিলিন্ডার সাইজঃ
  • সাধারণত কনক্রীটের কমপ্রেসিভ স্ট্রেংথ পরীক্ষণের জন্য আমরা ৬" X ১২"সিলিন্ডার স্যাম্পল তৈরি করে থাকি।
  • তবে ৪"  X ৮"সিলিন্ডার স্যাম্পলও তৈরি করা যায়, যা ASTM Standard C31/C31M-03 দ্বারা স্বীকৃত।
  • লক্ষনীয় যে, ৪ " X ৮" কনক্রীট সিলিন্ডার তৈরির সাথে বেশ কিছু উপকারিতা সন্নিহিত। যেমন ঃ 
ƒএকটি ৬" X ১২" সিলিন্ডার তৈরিতে যে পরিমাণ কনক্রীট প্রয়োজন, তা দিয়ে তিনটিরও বেশী ৪ " X ৮" কনক্রীট সিলিন্ডার তৈরি করাসম্ভব। অর্থাৎ, ৭০% কনক্রীট অপচয় রোধকরা যায়।
  • মূল্যবান প্রাকৃতিক সম্পদ (পাথর, সিমেন্ট , বালু ইত্যাদি) সাশ্রয়ী। 
  • সংরক্ষণ ও পরবর্তীতে বুয়েট ল্যাবরেটরীতে পরিবহন অত্যন্ত সহজসাধ্য। 
  • ASTM Standard অনুসারে, ৬" X ১২" সিলিন্ডার ও ৪ " X ৮" সিলিন্ডার পরীক্ষাকরে প্রাপ্ত কনক্রীট স্ট্রেংথে তেমন কোন পার্থক্যই নেই। 
  • ƒবুয়েটে ৪ " X ৮" কনক্রীট সিলিন্ডারের খরচ তুলনামূলকভাবে অনেক কম। 
তাই এসব বিচারে গতানুগতিক  ৬" X ১২" কনক্রীট সিলিন্ডারের পরিবর্তে ৪ " X ৮" সিলিন্ডার তৈরি করাই বেশী সুবিধাজনক, প্রাকৃতিক সম্পদ সাশ্রয়ী ও পরিবেশ বান্ধব। 
২. কনস্ট্রাকশনসাইটে সিলিন্ডার প্রস্তুতির পূর্বশর্তঃ
ƒকাস্টিং এর পূর্বে যে স্থানে কনক্রীট মিক্স করা হয় (রেডী মিক্স কনক্রীটের ক্ষেত্রে, সাইটের যে স্থানে ডেলিভারী দেয়া হয়) সেখানেই সিলিন্ডার তৈরি করতে হবে। 
ƒ ড্রাম মিক্সারের ক্ষেত্রে মিশ্রণে প্রয়োজনীয় পানি পুরোপরি যোগ করার পরেই কেবল সিলিন্ডারে কনক্রীট নেয়া যাবে। 
ƒএকটি ব্যাচের মাঝামাঝি পর্যায়ে সিলিন্ডারে কনক্রীট নেয়া উচিত। 
সিলিন্ডার তৈরির মৌল্ড গুলো অবশ্যই ওয়াটার লীক প্রুফ হতে হবে। 
ƒশুধু তাই নয়, সিলিন্ডার তৈরি করারআগে কনক্রীটে কোর্স এগ্রিগেটের সর্বোচ্চ সাইজ সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। সর্বোচ্চ সাইজ ৬" X ১২" সিলিন্ডারের জন্য ২" (৫০মিলি ও ৪ " X ৮" সিলিন্ডারের জন্য ১-১/৪" (৩১মিলি)হওয়া বাঞ্চনীয়। 
৩. সিলিন্ডার কাস্টিংঃ
সিলিন্ডার প্রস্তুতি এবং কনক্রীটের কমপ্যাকশনের জন্য নিচের ছকটি গুরুত্বপূর্ণঃ 
সিলিন্ডার মোল্ড সাইজ কমপ্যাকশন প্রণালী 
ট্যাম্পিং রডভাইব্রেটর 
রডের ডায়ারডের দৈর্ঘ্য লেয়ার প্রতি লেয়ারে রডিং লেয়ার প্রতি লেয়ারে ভাইব্রেশন 
৪ " X ৮" ১০ মিলি১২"২২৫২১
৬" X ১২" ১৬ মিলি২০"৩২৫২১
সাধরণত সিলিন্ডারে কনক্রীটকমপ্যাকশনের জন্য রডিংবা ভাইব্রেশন যে কোন পদ্ধতিই অবলম্বর কর া
যায়, তবে স্ল্যাম্প এর  পরিমাণ ১" (২৫মিলি)এর কম হলে ভাইব্রেটরব্যবহার করা উচিত। 
ƒট্যাম্পিং রডের একপ্রান্ত গোলাকার হওয়া বাঞ্চনীয়। সেই সাথে ভাইব্রেটর নজেল পাইপ  ৪ " X ৮"  এর ক্ষেত্রে ২৫ মিলি এবং  ৬" X ১২"  এর ক্ষেত্রে ৩৭ মিলি এর বেশি হওয়া যাবে না
ট্যাম্পিং এর ক্ষেত্রে রডের গোলাকার প্রান্ত দিয়েপ্রতিটি লেয়ার এর উপর চারদিকে সমানভাবে কমপ্যাকশন করতে হবে। সর্বনিম্ন লেয়ারেএমনভাবে ট্যাম্পিং করতে হবে যেন ট্যাম্পিং রড নিচ পর্যন্ত পৌঁছায়। উপরের লেয়ার/লেয়ারগুলোর ক্ষেত্রে ট্যাম্পিং রড কমপ্যাকশন কালে নিচের লেয়ারের ভেতর আনুমানিক ২৫ মিলি প্রবেশ করতে হবে।
ভাইব্রেটর চালানো অবস্থায় সিলিন্ডারে কনক্রীট নেয়া বাঞ্চনীয় নয়। প্রতিটি লেয়ার আলাদাভাবে ডাইব্রেটর দিয়ে কমপ্যাকশন করা উচিত। ডাইব্রেশনের গতি হবে অত্যন্ত ধীর এবং কোন ভাবেই ডাইব্রেটর নজেলটিকে মৌল্ড এর তলা বা সাইডে অধিক সময় রাখা চলবে না, অন্যথায় কিছু এয়ার ভয়েড থেকে যেতে পারে। প্রতি লেয়ারের মাঝামাঝি গভীরতা পর্যন্ত নজেল প্রবেশ করা যেতে পারে এবং শুধুমাত্র ততক্ষণই ভাইব্রেশন করা প্রয়োজন যতক্ষণ না একটি লেয়ারের উপরিভাগ সমতল হয়ে উঠবে। সাধারণত ১০ সেকেন্ডের বেশি ভাইব্রেশন করার প্রয়োজন হয় না। ভাইব্রেশন শেষে নজেলটিকে অত্যন্ত ধীরে উঠিয়ে আনতে হবে। 
ƒসম্পূর্ণ সিলিন্ডার মৌল্ড টি ভর্তি হয়ে গেলে ১০-১৫ বার মোল্ড এর বাইরে চারপাশে ভাইব্রেটরের নজেল বা ট্যাম্পিং রড দিয়ে মৃদু আঘাত করতে হবে, যাতে অরৎ াড়রফনা থাকতে পারে। সবশেষে মৌল্ড উপরিভাগের অতিরিক্ত কনক্রীট ফেলে দিয়ে সমান করে দিতে হবে। 
ƒএকটি কনক্রীটসিলিন্ডার উল্লেখিত নিয়মে সর্বমোট ১৫ মিনিটের মধ্যে কাস্টিং করা বাঞ্চনীয়। 
৪. কনক্রীট সিলিন্ডারের পরীক্ষা-পূর্ব কিউরিং ও সংরক্ষণঃ
ƒ উপরে উল্লেখিত উপায়ে সিলিন্ডার সমূহকাস্টিং এরপরপরই সেগুলোর পরিচিতমূলক নাম সংরক্ষণ করা অত্যাবশ্যক। এক্ষেত্রে কাস্টিং তারিখ, লোকেশন (বীম, কলাম,পাইলক্যাপ ইত্যাদি) এবং ক্ষেত্রবিশেষে গ্রীড নাম্বার দিয়ে সিলিন্ডারসমূহকে কনক্রীট আধাশক্ত থাকা অবস্থাতেই সূক্ষ্ণ ধারালো কিছু দিয়ে এর উপরিভাগে স্থায়ী ফ্রগমার্ক তৈরী করা যেতে পারে। 
সিলিন্ডার কাস্টিং এর অনতিবিলম্ব পরেই সেগুলোকে মৌল্ড এ রাখা অবস্থাতেই ৪৮ঘন্টা পর্যন্ত সূর্যালোকের সংস্পর্শ হতে দূরে রাখতে হবে। এক্ষেত্রে ছিদ্রহীনপ্লাস্টিক ব্যাগব্যবহার করা যেতে পারে। তবে চুনমিশ্রিত পানিতে মৌল্ড সমেত সদ্য প্রস্তুতকৃত সিলিন্ডারগুলোকে ডুবিয়ে রাখাই যথাযথ। 
ƒ  এভাবে ৪৮ঘন্টা প্রাথমিক কিউরিং শেষে গড়ষফহতে সিলিন্ডারগুলো বের করে, তাদের গায়ে অনপনেয় কালি বা রং দিয়ে স্থায়ীমার্কিং করাউচিত।তবে মোল্ড হতে বের করার৩০মিনিটেরমধ্যে সিলিন্ডারগুলোকে চুনমিশ্রিত পানিতে (স্যাচুরেটেড)সম্পূর্ণ ডুবিয়ে রাখতে হবে। 
৫. পরীক্ষণের জন্য বুয়েট এ প্রেরণ ঃ
ƒ কিউরিং কৃত সিলিন্ডার সমূহকে নির্দিষ্ট টেস্টিং তারিখের কমপক্ষে ২/১ দিন পূর্বে বুয়েট পুরকৌশল বিভাগের কনক্রীট ল্যাবরেটরিতে পৌঁছে দিতে হবে। তারিখ হবার বহুদিন পূর্বে সিলিন্ডারগুলো বুয়েটে সরবরাহ করা সমীচীন নয়। 
ƒসিলিন্ডার গুলোকে একত্রে অভেদ্য কাপড়ে বা প্লাষ্টিকব্যাগে মুড়িয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দায়িত্বপ্রাপ্ত উর্ধ্বতন ব্যক্তির সই সমেত একটি ফরোয়ার্ডিং চিঠির এর উপর সিল-গালা করে বুয়েটে এ সরবরাহ করা উচিত, যাতে করে প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা বজায় থাকে। অন্যথায় সিলিন্ডারগুলো আনসীলড বলে গণ্য হবে।
ƒ  সিলিন্ডারগুলোপরীক্ষনের আবেদন জানিয়ে ডিরেক্টর,বি.আর.টি.সি, বুয়েট বরাবর আবেদনপত্রে নিম্নোক্ত 
বিষয়সমূহ উল্লেখ করা অত্যন্ত জরুরীঃ 
(১)  কাস্টিং ডেট 
(২)  লোকেশন (বীম, কলাম, রিটেইনিং ওয়ালইত্যাদি) 
(৩)  গ্রীড নং (যদি থাকে) 
(৪)  মিক্স অনুপাত
(৫)  এগ্রিগেট টাইপ (ব্রীক/স্টোন চিপস, সিঙ্গেলস) 
(৬)  দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/প্রকৌশলীর ফোন নম্বর 
(৭)  সিলিন্ডারের সংখ্যা ও সাইজ
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Linkedin
  •  Digg
Newer Posts Older Posts Home

Popular Posts

  • রাজউক ও পৌরসভার ইমারত নির্মাণ অনুমোদনের জন্য যা করণীয়
    আমরা অনেকেই ভবন নির্মাণ নিয়ে মাথা ঘামাই কিন্তু হয়তোবা জানিনা প্রয়োজনীয় নিয়ম-কানুন অথবা কি কি কাগজপএ রাজউকে বা পৌরসভা জমা দিতে হবে। কিংবা...
  • Roof- ছাদ
    আর . সি . সি . মেঝে স্ল্যাবঃ( R.C.C. floor slab) রড সিমেন্ট কংক্রিট দিয়ে নির্মিত সমতল পাতলা ঢালাইকে স্ল্যাব বলে। এটি সাধারণত প্রশস্ত এ...
  • ইট-Bricks
    নির্মাণ সামগ্রী হিসেবে ইট যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। ভারবহনকারি দেয়াল, পার্টিশন দেয়াল ইত্যাদি তৈরিতে ইট কাজে লাগে। এছাড়া ইট দিয়ে খোয়া তৈরি ক...
  • সেপটিক ট্যাংকের আয়তন
    আসুন আজ সেপটিক ট্যাংকের আয়তন নির্ণয় করতে শিখি : . . ধরি, আমরা ১০০ জন ব্যবহারকারী জন্য সেফটিক ট্যাংক তৈরী করবো... . আমাদের দেশে সিউ...
  • সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কি ? সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর শাখা সমূহ।
    সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কি সংজ্ঞা: ডিজাইন , কনস্ট্রাকশন এবং রক্ষণাবেক্ষন এর প্রকৌশলী বিজ্ঞান। প্রকৌশল জ্ঞান এর মা বলা হয়। সবচেয়ে পুরান ,...
  • বিল্ডিং তৈরীর ধাপ
    একটি বিল্ডিং এর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ক্রমানুসারে কাজের ধাপ ইংরেজীতে একটা কথা আছে-“A stitch in time saves nine” যাকে বলে সময়ের এক ফোঁ...
  • আর.সি.সি. ফুটিং (R.C.C. Footing )
    আর . সি . সি . ফুটিং ডিজাইনের নীতিসমুহ ( Understand the principles of designing R.C.C. footing) কোন প্রকৌশল কাঠামোর যে অংশ মাটির নিচ...
  • রড নিয়ে সামান্য তথ্য
    বর্তমানে প্রায় সকল রডই ওয়েল্ডেবল। রডের গায়ে N,R,RW,W অংকিত থাকে বলা যায় এগুলো রডের ম্যনুফ্যকচার ডিসক্রিপশান সংক্ষিপ্তাকারে। এগুলো প্রকৌশলীরা...
  • একটি ছয় তলা বিল্ডিং এর শুরু থেকে পর্যন্ত কাজের ধাপ সমূহ:
    ১। সীমানা নির্ধারন ২। লে-আউট, রাজউক সেট ব্যাক চেক ৩। পাইলিং  ক) পাইল পয়েন্ট সেন্টার করা খ) বোরিং করা গ) খাচা বাধা ঘ) ব্লক দেওয়া ঙ) ওয়েল্ড...
  • কংক্রিট মিক্স ডিজাইন
    কংক্রিট এর মধ্যে মুল উপাদান থাকে সিমেন্ট, বালি ও পাথর। আর এদের সহায়ক হিসাবে থাকে পানি ও এডমিক্সার। ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভাষাতে সিমেন্ট হলো ব...

Categories

  • Admission Rules
  • AMIE
  • Amie Syllabus
  • Auto Cad
  • Bricks
  • Computer Knowledge
  • Construction Process
  • Contact
  • Earth Quake
  • Estimating
  • Geotechnical
  • Govt Job
  • Job Info
  • Job Site
  • Marketing Job
  • MS Excel
  • MS Office
  • MS Word
  • Private Job
  • Refference Book
  • Reinforcement
  • Structural
  • Subjective Knowledge
  • Surveying

Blog Archive

  • October 2020 (2)
  • January 2019 (1)
  • October 2017 (4)
  • September 2017 (1)
  • June 2017 (1)
  • April 2017 (1)
  • March 2017 (4)
  • February 2017 (8)
  • January 2017 (30)

About Me

www.bdcivilinfo.blogspot.com
View my complete profile

Copyright © Bd Civil Info | Powered by Blogger
Design by Hardeep Asrani | Blogger Theme by NewBloggerThemes.com | Distributed By Gooyaabi Templates