Friday, January 27, 2017
Tuesday, January 24, 2017
Microsoft Word Keyboard Shortcut
www.bdcivilinfo.blogspot.com 10:41 AM Computer Knowledge, MS Office, MS Word No comments
Ctrl+B= সিলেক্ট করা টেক্সটকে বোল্ড করা।
Ctrl+C= সিলেক্ট করা যে কোন কিছু কপি করা।
Ctrl+D= ফন্ট ডায়ালক বক্স দেখাবে।
Ctrl+E= সিলেক্ট করা টেক্সটকে পৃষ্ঠার মাঝে নিতে।
Ctrl+F= ফাইন্ড এন্ড রিপ্লেস ডায়ালক বক্স থেকে কোন টেক্সট খুঁজে বের করা।
Ctrl+G= নির্দিষ্ট পৃষ্ঠায় যাবার জন্য ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+H= ফাইন্ড এন্ড রিপ্লেস ডায়ালগ বক্স থেকে কোন টেক্সট রিপ্লেস করার জন্য।
Ctrl+I= সিলেক্ট করা টেক্সটকে ইটালিক/ বাঁকা করতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+J= টেক্সট জাস্টিফাই করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+K= সিলেক্ট করা যে কোন কিছু লিংক করতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+L= টেক্সট পৃষ্ঠার/টেক্সট বক্সের বাম দিকে নিতে।
Ctrl+M= টেক্সট এর নির্দিষ্ট স্থান বাম দিকে ফাঁকা করতে ব্যবহৃত এটি ট্যাব এর ন্যায় কাজ করে।
Ctrl+N= নতুন ডকুমেন্ট ফাইল খুলতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+O= পুরাতন বা সেভ করা ফাইল খুলতে ।
Ctrl+P= প্রিন্ট ডায়ালগ বক্স দেখাবার জন্য ব্যবহৃত।
Ctrl+R= টেক্সট পৃষ্ঠার/টেক্সট বক্সের ডান দিকে নিতে।
Ctrl+S= নতুন ফাইল সেভ বা পুরাতন ফাইলের সংযোজন অংশ সেভ করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+T= সাধারণ টেক্সট নাম্বারিং এর জন্য সাহায্যে করে বাম থেকে দ্বিতীয় লাইন থেকে নির্দিষ্ট স্থান দূরে সরে যাবে।
Ctrl+U= টেক্সট এর নীচে দাগ দিতে ব্যবহৃত।
Ctrl+V= কপি করা যে কোন কিছু পেষ্ট করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+W= প্রোগ্রাম বন্ধ না করে নির্দিষ্ট ডকুমেন্ট বন্ধ করতে ব্যবহৃত।
Ctrl+X= সিলেক্ট করা যে কোন কিছুকে কাট করতে ব্যবহৃত হয়।
Ctrl+Y= পরবর্তী কাজ সমূহে চলে যাবার জন্য।
Ctrl+Z= পূর্ববর্তী কাজ সমূহে চলে যাবার জন্য।
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড কিবোর্ড শর্টকাট
www.bdcivilinfo.blogspot.com 10:33 AM Computer Knowledge, MS Office, MS Word No comments
আমরা অনেকে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কাজ করি। কিন্তু কিছু কি বোর্ট শর্টকাট জানা থাকলে আপনি অতি সহজে এবং দ্রুত কাজ করতে পারবেন। আর এখন বিভিন্ন চাকুরীর পরীক্ষায় ও এই কিবোর্ট শর্টকাট থেকে প্রশ্ন করা হয়। তাই কথা না বাড়িয়ে দেখে নিন কিবোর্ড শর্টকাট
Ctrl+N- নতুন ডকুমেন্ট শুরু করা।
Ctrl+O- ওপেন ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করা।
Ctrl+W- অ্যাকটিভ ডকুমেন্ট বন্ধ করা।
Ctrl+S- ডকুমেন্ট সংরক্ষণ বা সেভ করা।
Ctrl+P- প্রিন্ট ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন বা প্রিন্ট করার জন্য
Alt+Ctrl+I- প্রিন্ট কত পেইজ থেকে কত পেইজ হবে বা প্রিন্ট প্রিভিউ প্রদর্শন করার জন্য
Alt+Ctrl+P- প্রিন্ট লেআউট প্রদর্শন করার জন্য।
Alt+Ctrl+O- আউটলাইন ভিউ প্রদর্শন করার জন্য।
Alt+Ctrl+N- ড্রাফট ভিউ প্রদর্শন করার জন্য।
Ctrl+F - কোন ওয়ার্ড সার্চ করার জন্য।
Alt+Ctrl+Y - আরেকটা ওয়ার্ড সার্চ করার জন্য(একটা সার্চ রিপ্লেস করার পর)
Ctrl +H - রিপ্লেস ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করার জন্য।
Ctrl+G - গো টু ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করার জন্য।
Alt+Ctrl+ Z - আপনি শেষ চারটি জায়গায় সংশোধন করেছেন তা প্রদর্শন করবে।
Ctrl+PageUp - পূর্বের সংশোধনের স্থানে যাওয়ার জন্য।
Ctrl+PageDown - পরের সংশোধনের স্থানে যাওয়ার জন্য।
Backspace - বামদিক থেকে একটি বর্ণ ডিলিট করার জন্য।
Ctrl + Backspace - বামদিক থেকে একটি শব্দ ডিলিট করার জন্য।
Delete - ডানদিন থেকে একটি বর্ণ ডিলিট করার জন্য।
Ctrl + Delete - ডানদিক থেকে একটি শব্দ ডিলিট করার জন্য।
Ctrl+ Z - শেষ কাজটি বাতিল করার জন্য।
Ctrl + C - নির্বাচিত টেক্সট কপি করার জন্য।
Ctrl + X - নির্বাচিত টেক্সট কাট করার জন্য।
Ctrl+V - কপি/কাট করা টেক্সট পেস্ট করার জন্য।
Alt+Shift +R - হেডার অথবা ফুটারের পূর্বের অংশ কপি করার জন্য।
Ctrl +Alt +V - পেস্ট স্পেশাল ডায়ালগ বক্স প্রদর্শনের জন্য।
Ctrl + Shift + V - শুধু ফরম্যাটিং পেস্ট করার জন্য।
Ctrl+F9 - খালি ফিল্ড ইনসার্ট করার জন্য।
Shift +Enter - একটি প্যারাগ্রাফে একটি নতুন লাইন শুরু করার জন্য্।
Ctrl + Enter - পেজ ব্রেক ইনসার্ট করার জন্য।
Ctrl + shift+ Enter- কলাম ব্রেক ইনসার্ট করার জন্য।
Alt+Ctrl+Minus Sign - একটি em ড্যাশ ইনসার্ট করার জন্য।
Ctrl+Minus Sign - একটি en ড্যাশ ইনসার্ট করার জন্য।
Ctrl + Hyphen - একটি অপশনাল হাইপেন ইনসার্ট করার জন্য।
Ctrl + Shift + Hyphen - নন ব্রেকিং হাইপেন ইনসার্ট করার জন্য।
Ctrl + Shift + Spacebar - নন ব্রেকিং স্পেস ইনসার্ট করার জন্য।
Alt + Ctrl + C - কপিরাইট প্রতীক ইনসার্ট করার জন্য।
Alt+Ctrl+R - রেজিষ্টার্ড ট্রেডমার্ক প্রতীক ইনসার্ট করার জন্য।
Alt+Ctrl+T - ট্রেডমার্ক প্রতীক ইনসার্ট করার জন্য।
Alt+Ctrl+Full Stop - উপবৃত্ত ইনসার্ট করার জন্য।
Shift + Right Arrow - ডানদিক থেকে একটি লেটার নির্বাচিত করার জন্য।
Shift +Left Arrow - বামদিক থেকে একটি লেটার নির্বাচিত করার জন্য।
Ctrl+Shift+RightArrow- শব্দের শেষ পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য।
Ctrl+Shift+Left Arrow- শব্দের শুরু পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য।
Shift+End - লাইনের শেষে সিলেক্ট করার জন্য।
Shift + Home - লাইনের শুরুতে সিলেক্ট করার জন্য।
Shift + Down Arrow - নিচের একটি লাইন ও সিলেক্ট করার জন্য।
Shift +Up Arrow - উপরের একটি লাইন ও সিলেক্ট করার জন্য।
Ctrl+Shift+Down Arrow - প্যারেগ্রাফের শেষ পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য।
Ctrl+Shift+Up Arrow - প্যারাগ্রাফের শুরু পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য।
Shift+Page Down - স্ক্রীনের নিচে পরবর্তী স্ক্রীনে সিলেক্ট করার জন্য।
Shift+Page Up - স্ক্রীনের উপরে পূর্ববর্তী স্ক্রীনে সিলেক্ট করার জন্য।
Ctrl+Shift+Home - কোন ডকুমেন্টের একদম শুরুতে যাওয়ার জন্য।
Ctrl+Shift+End - কোন ডকুমেন্টের একদম শেষে যাওয়ার জন্য।
Ctrl + A - সম্পূর্ণ ডকুমেন্ট সিলেক্ট করার জন্য।
Tab - টেবলের পরবর্তী সেল সিলেক্ট করার জন্য।
Shift +Tab - টেবলের পূর্ববর্তী সেল সিলেক্ট করার জন্য।
Shift+Alt+Page Down -উপরের সেল থেকে পুরো কলাম সিলেক্ট করার জন্য।
Shift+Alt+Page Up - নিচের সেল থেকে পুরো কলাম সিলেক্ট করার জন্য।
Alt+5 on the numeric Keypad(with Num Lock off) -পুরো টেবল সিলেক্ট করার জন্য।
Ctrl+1- সিঙ্গেল লাইন স্পেসিং সেট করার জন্য।
Ctrl + 2- ডাবল লাইন স্পেসিং সেট করার জন্য।
Ctrl+5 - দেড় লাইন স্পেসিং সেট করার জন্য।
Ctrl+0 - এক লাইন স্পেস দেওয়ার জন্য ২টি প্যারাগ্রাফের মধ্যে।
Ctrl +E- একটি প্যারাগ্রাফকে মাঝখানে সেট করে।
Ctrl+J- একটি প্যারাগ্রাফকে জাস্টিফাইড অ্যালাইনমেন্ট দেওয়ার জন্য।
Ctrl+R- একটি প্যারাগ্রাফকে রাইট অ্যালাইনমেন্ট দেওয়ার জন্য।
Ctrl+L- একটি প্যারাগ্রাফকে লেফট অ্যালাইনমেন্ট দেওয়ার জন্য।
Ctrl+M- বাম দিক থেকে ইনডেন্ট দেওয়ার জন্য
Ctrl+Shift+M- বামদিক থেকে প্যারাগ্রাফ ইনডেন্ট বাদ দেয়ার জন্য।
Ctrl+T- হ্যাংগিং ইনডেন্ট দেওয়ার জন্য।
Ctrl+Shift+T- হ্যাংগিং ইনডেন্ট কমানোর জন্য।
Ctrl+Q- প্যারাগ্রাফ ফরম্যাটিং দূর করার জন্য।
Alt+shift+K- মেইল মার্জ প্রদর্শনের জন্য।
Alt+Shift+N- ডকুমেন্ট মার্জড করার জন্য।
Alt+Shift+M- মার্জড ডকুমেন্ট প্রিন্ট করার জন্য।
Alt+Shift+E- মেইল মার্জড ডাটা ডকুমেন্ট এডিট করার জন্য।
Alt+shift+F- একটি মার্জ ফিল্ড ইনসার্ট করার জন্য।
Sunday, January 22, 2017
Friday, January 20, 2017
বিআরটিসি (বুয়েট) টেষ্টিং সার্ভিস পাওয়ার জন্য করণীয়
www.bdcivilinfo.blogspot.com 3:16 PM Construction Process, Subjective Knowledge No comments
- টেষ্ট ফি জেনে নেয়া এবং ব্যাংক ডিপোজিট সিøপ সংগ্রহ করা
- টেষ্ট রিপোর্ট পাওয়ার সম্ভাব্য তারিখ জেনে নেয়া
নির্মানাধীন ভবনের লে-আউট দেয়া
www.bdcivilinfo.blogspot.com 3:13 PM Construction Process, Subjective Knowledge No comments
- প্রথমে একটি বেসলাইন (Baseline) বা সীমারেখা নির্ধারণ করতে হয়। সীমারেখাটি সাধারণতঃ পার্শ্ববতী কোনো ভবন বা রাস্তার মধ্যরেখা (centerline) এর সমান্তরালে একটি নির্দিষ্ট দুরুত্বে চিহ্নিত করা হয়।
- বেসলাইনের সমান্তরাল করে ড্রয়িং এ অঙ্কিত বিভিন্ন গ্রীডলাইনগুলো (a,b,c,d……) কে ভূমিতে স্থানান্তর করা হয়। কিছু অস্থায়ী বাঁশের খুটির সাহায্যে এই সমস্ত গ্রীডলাইনগুলোকে চিহ্নিত করা হয়।
- এরপর যেকোন একটি সুবিধামত গ্রীডলাইনের (1,2,3,4……) সাথে সমকোণে রেখে আরেকটি গ্রীডলাইন চিহ্নিত করা হয়।
- একইভাবে লম্ব বরাবর যে গ্রীডলাইন পাওয়া গেল সেগুলো সমান্তরাল করে আগের মত আবার নতুন গ্রীডলাইন বসানো হয়।
- সাময়িক বা অস্থায়ী খুটির বদলে কংক্রীটের খুটি ব্যবহার করে গ্রীডলাইনগুলোকে স্থায়ী করে রাখা হয় যাতে ভবিষ্যতে যেকোন প্রয়োজনে গ্রীডলাইনগুলো অস্তিত্ব পাওয়া যায়।
- লেভেল মেশিনের সাহায্যে রাস্তার চুড়ার তলের উপর ভিত্তি করে ভবনের প্লিন্থ লেভেল নির্ধারণ করতে হয়। প্লিন্থ লেভেলের চিহ্নটি এমন এক স্থানে রাখতে হয় যেখানে সহজে যাওয়ার ব্যবস্থা আছে, সহজে দেখা যায় ও ভবন নির্মানের শেষ পর্যন্ত যেই স্থানের অস্তিত্ব থাকবে।
- পরষ্পর লম্ব দুইটি গ্রীডলাইনের ছেদবিন্দু থেকে কলাম ও ফাউণ্ডেশনের সাইজ, অবস্থান এবং গভীরতা নির্ধারণ করা হয়।
- কাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে পরষ্পর লম্ব চারটি গ্রীডলাইনের দ্বারা আবদ্ধ বর্গক্ষেত্রের কর্ণের দৈর্ঘ বারবার পরীক্ষা করতে হয় যাতে উক্ত গ্রীডলাইনগুলোর মাঝে ৯০ ডিগ্রি থাকে। কারণ আমরা জানি একটি পূর্ণাংগ বর্গক্ষেত্রের কর্ণ দুইটি সবসময় সমান থাকে।
- ভবন নির্মানের ক্ষেত্রে ভুল হবার সম্ভাবনা কম হয়।
- ভবন নির্মান কাজে ব্যবহৃত ফোরম্যান বা মিস্ত্রি সঠিক-সুন্দর ভাবে ও নির্বিঘ্নে কাজ চালিয়ে যেতে পারে।
- নির্মান কাজের বিভিন্ন পর্যায়ে কলামের অবস্থান পূনঃপরীক্ষার জন্য স্থায়ী লে-আউটের প্রয়োজন হয়।
- ভবনের নকশা বা আসল জমিতে কোন রকম সমস্যা থাকলে লে-আউট চলাকালীন সময়ে সংশোধন করা যেতে পারে।
কংক্রিট মিক্স ডিজাইন
www.bdcivilinfo.blogspot.com 3:09 PM Construction Process, Estimating No comments
কংক্রিট এর মধ্যে মুল উপাদান থাকে সিমেন্ট, বালি ও পাথর। আর এদের সহায়ক হিসাবে থাকে পানি ও এডমিক্সার। ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভাষাতে সিমেন্ট হলো বন্ডিং এজেন্ট। বালি হলো ফাইন এগ্রিগেট এবং পাথর হলো কোর্স এগ্রিগেট। পানি সিমেন্টের সাথে বিক্রিয়া করে সিমেন্ট+বালি+পাথরকে একটি উপাদানে বেধে ফেলে। পুরো উপাদান হয়ে পাথরের মত শক্ত। কিন্তু এগুলো কি ইচ্ছা মতো মেশানো যায় ?? না যায় না। সিমেন্ট,বালি,পাথর,পানি ও এডমিক্সার এর অনুপাতের উপরই নির্ভর করে কংক্রিট এর ক্ষমতা।
জেনে নিন মিনিমাম পুরুত্ব (ডিফ্লেকশন হিসাব না করা হলে)
www.bdcivilinfo.blogspot.com 3:06 PM Structural, Subjective Knowledge No comments
রডের এস্টিমেট ( কাছাকাছি )
www.bdcivilinfo.blogspot.com 2:42 PM Estimating, Reinforcement No comments
প্রতি ঘণমিটারে সাধারণত কত কেজি রড বা লোহা লাগে তার একটি তালিকা দেওয়া হলো। আশা করি এটা আপনাদের এস্টিমেটের কাজে লাগবে। ডিজাইনের আগে মোটোমোটি (+-50%) এস্টিমেটের জন্য তালিকাটি খুব কাজের
ধরণ | কেজি/ঘণমিটার |
বেইজ | ৯০-১৩০ |
বীম | ২০৫০-৩০৫০ |
ক্যাপ বীম | ১৩০৫ |
কলাম | ২০০-৪০৫০ |
গ্রাউন্ড বীম | ২৩০-৩৩০ |
ফুটিং | ৭০-১০০ |
পাইল ক্যাপ | ১১০-১০৫০ |
প্লেট স্ল্যাব | ৯০৫-১৩০৫ |
রেফট বা ম্যাট | ১১০৫ |
রিটেইনিং ওয়াল | ১১০-১০৫০ |
রিবড ফ্লোর | ৮০-১২০ |
ওয়ান ওয়ে স্ল্যাব | ৭০৫-১২০৫ |
টু-ওয়ে স্ল্যাব | ৬৭-১৩০৫ |
সিড়ি | ১৩০-১৭০ |
টাই বীম | ১৩০-১৭০ |
Transfer slabs | ১০৫০ |
সাধারণ দেয়াল | ৭০-১০০ |
বাতাসের প্রেসারের দেয়াল | ৯০-১০৫০ |
গ্র্যাব রেইল
www.bdcivilinfo.blogspot.com 2:26 PM Construction Process, Subjective Knowledge No comments
কনস্ট্রাকশনসাইটে কনক্রীট সিলিন্ডার প্রস্তুতকরণ, সংরক্ষণ ও পরীক্ষনের আদর্শ নিয়মাবলী
www.bdcivilinfo.blogspot.com 12:44 PM Construction Process, Structural, Subjective Knowledge No comments
- সাধারণত কনক্রীটের কমপ্রেসিভ স্ট্রেংথ পরীক্ষণের জন্য আমরা ৬" X ১২"সিলিন্ডার স্যাম্পল তৈরি করে থাকি।
- তবে ৪" X ৮"সিলিন্ডার স্যাম্পলও তৈরি করা যায়, যা ASTM Standard C31/C31M-03 দ্বারা স্বীকৃত।
- লক্ষনীয় যে, ৪ " X ৮" কনক্রীট সিলিন্ডার তৈরির সাথে বেশ কিছু উপকারিতা সন্নিহিত। যেমন ঃ
- মূল্যবান প্রাকৃতিক সম্পদ (পাথর, সিমেন্ট , বালু ইত্যাদি) সাশ্রয়ী।
- সংরক্ষণ ও পরবর্তীতে বুয়েট ল্যাবরেটরীতে পরিবহন অত্যন্ত সহজসাধ্য।
- ASTM Standard অনুসারে, ৬" X ১২" সিলিন্ডার ও ৪ " X ৮" সিলিন্ডার পরীক্ষাকরে প্রাপ্ত কনক্রীট স্ট্রেংথে তেমন কোন পার্থক্যই নেই।
- বুয়েটে ৪ " X ৮" কনক্রীট সিলিন্ডারের খরচ তুলনামূলকভাবে অনেক কম।
সিলিন্ডার মোল্ড সাইজ | কমপ্যাকশন প্রণালী | |||||
ট্যাম্পিং রড | ভাইব্রেটর | |||||
রডের ডায়া | রডের দৈর্ঘ্য | লেয়ার | প্রতি লেয়ারে রডিং | লেয়ার | প্রতি লেয়ারে ভাইব্রেশন | |
৪ " X ৮" | ১০ মিলি | ১২" | ২ | ২৫ | ২ | ১ |
৬" X ১২" | ১৬ মিলি | ২০" | ৩ | ২৫ | ২ | ১ |