আর.সি.সি. ফুটিং ডিজাইনের নীতিসমুহ (Understand the principles of designing R.C.C. footing)
কোন প্রকৌশল কাঠামোর যে অংশ মাটির নিচে
থাকে তাকে ভিত্তি বলে ।
ভিত্তি কাঠামোর সর্বনিম্ন অংশ যার
সাহায্যে কাঠামোর নিজস্ব ওজন এবং অন্যান্য আরোপিত ওজনকে মাটির শক্ত স্তরে
স্থানান্তর করা হয়।
ভিত্তি সুপার ষ্ট্রাকচার (Super Structure) এর বেইজ হিসাবে কাজ করে, একে সাব ষ্ট্রাকচার বলে। সুতরাং
কাঠামোর নিজস্ব ওজন এবং এর উপরস্থ অন্যান্য ওজনকে মাটির শক্ত স্তরে স্থানান্তর
করার জন্য কাঠামোর যে ভুমিস্নস্থ অংশ কংক্রিট ব্লক, পাইল, গ্রিলেজ ইত্যাদির
সমন্বয়ে কৃত্তিমভাবে তৈরী করা হয়, তাকে ভিত্তি বা Foundation বলে।
কাঠামোর বসন (Settlement) প্রতিরোধ করার জন্য ্কাঠামোর লোডকে মাটির শক্ত স্তরে ব্যাপক
এলাকায় ছড়িয়ে দিতে হবে।যাতে করে মাটির ভার বহন ক্ষমতা দ্বারা বসনকে প্রতিরোধ করা
যায়। এই জন্য ভিত্তির সবচেয়ে নিচের অংশকে ধাপে ধাপে বড় করে প্রশস্ত করা হয়। এ
অংশকেই আসলে ফুটিং বলে। অধিক লোড আরোপিত হলেই ফুটিংকে আর.সি.সি. ( R.C.C. ) এর তৈরী করা হয়।
১। গভীর ভিত্তি ( Deep Foundation)
২। অগভীর ভিত্তি (Shallow Foundation)
১। গভীর ভিত্তিঃ( Deep Foundation) যখন সুপার
ষ্ট্রাকচারের সবচেয়ে নিচের অংশকে অনেক অভীরে স্থাপন করা হয়, তখন তাকে গভীর ভিত্তি
বলে।
এটি তিন পরকার-
পাইল ফাউন্ডেশন
কফার ড্যাম
কেইসন বা ওয়েল ফাউন্ডেশন
পাইল ফাউন্ডেশন
কফার ড্যাম
কেইসন বা ওয়েল ফাউন্ডেশন
২। অগভীর ভিত্তিঃ(Shallow Foundation) যখন সুপার ষ্ট্রাকচারের সবচেয়ে নিচের অংশকে মাটির অভ্যান্তরে স্বল্প গভীরতায় স্থাপন করা হয়, তখন তাকে অগভীর ভিত্তি বলে।
এটি চার পরকার-
স্প্রেড ফুটিং (Spread Footing)
কম্বাইন্ড ফুটিং (Combined Footing)
স্প্রেড ফুটিং (Spread Footing)
কম্বাইন্ড ফুটিং (Combined Footing)
স্ট্রাপ বা ক্যান্টিলিভার ফুটিং (Strap or Cantilever
Footing )
ম্যাট ফুটিং (Mat or Raft Footing)
ম্যাট ফুটিং (Mat or Raft Footing)
0 comments:
Post a Comment